How To Successful Sales?
এই পাঁচটি টিপস জেনে রাখলে আপনি Marketing এ অনেকটা এগিয়ে থাকবেন!
5 Exclusive Tips That Will Keep You Ahead:
যে কোন ব্যবসা বা প্রফেশনে উন্নতি করতে গেলে যেটা অবশ্যই ভালোভাবে শিখতে হয় তা হল সেলস বা মার্কেটিং। আমরা সবাই জানি এই দুটি বিষয় ছাড়া কোন ব্যবসা বা প্রফেশন সফল হতে পারে না। আর আজকের মার্কেটিং সর্বস্ব দুনিয়ায় তা তো আরোই সম্ভব নয়।
প্রোডাক্ট / সার্ভিস অফার যতই ভালো হোক যতক্ষণ না তা ঠিকমতো মার্কেটিং করা যাচ্ছে ততক্ষন কোন লাভ ই হবে না।
আজ আমি এমন সহজ পাঁচটি টিপস এর কথা বলব যা follow করলে আপনিও মার্কেটিংয়ের দক্ষ হয়ে উঠতে পারবেন।
আপনার যদি কোন ব্যবসা থাকে বা আপনি self-employed হন তবে আপনাকে কিন্তু ব্যবসায় উন্নতি করতে গেলে সেলস বা মার্কেটিং এর মৌলিক বিষয়গুলো জানতেই হবে। আপনি নিজে সেলস করুন বা না করুন।
সেখানে এই পাঁচটি টিপস জেনে রাখলে আপনি অনেকটাই এগিয়ে থাকবেন।
অন্য সবকিছুর মতোই সেলসও মানুষের সাইকোলজি নির্ভর। আপনি অনলাইনেও যদি ব্যবসা করেন আলটিমেটলি আপনার ক্রেতা কিন্তু একজন মানুষই।
ফলে আপনাকে কিন্তু হিউম্যান সাইকোলজি বা কাস্টমার সাইকোলজি ভালোভাবে বুঝে নিতে হবে।
যখন আপনি কতকগুলি বেসিক হিউম্যান সাইকোলজি বুঝে যাবেন সেলস এবং মার্কেটিং আপনার কাছে সহজসাধ্য হয়ে উঠবে ।
আজ আমি এমনই 5 টি সাইকোলজিকাল ট্রিগার্স বা সূত্রের কথা বলব যা কিনা আপনার মার্কেটিং এর কাজ তা অনলাইন হোক বা অফলাইন ই যাই হোক অনেকখানি সহজ করে দেবে এবং আপনার কম্পিটিটরদের থেকে আপনি অনেকটাই এগিয়ে থাকবেন।
প্রথম সূত্র: Evoke Reciprocity:
এর মানে হল যদি আপনি যখনই কাউকে কিছু গিফট করেন তার একটা psychological obligation হয়ে যায় ইন রিটার্ন আপনাকে কিছু দেওয়ার। এটা কমন হিউম্যান সাইকোলজি।
এখানে gift বলতে আমি সেই জিনিস কে বোঝাবো যার কোন মূল্য বা ভ্যালু আপনার প্রস্পেক্ট এর কাছে আছে ।
যদি ধরি আপনি অনলাইনে ডিজিটাল eCommerce বিজনেস করছেন তখন আপনি আপনার প্রস্পেক্ট কে কোন ভালো ইবুক , কোন ভাল সফটওয়্যার , কোন ভালো ভিডিও, শিক্ষণীয় কনটেন্ট এগুলো gift করতে পারেন!
যখন আপনি কাউকে কোনো গিফট করেন, যাকে গিফট করেছেন তার মধ্যে একটা obligation তৈরি হয়ে যায়,
ফলে ভবিষ্যতে আপনি যদি তার কাছে কোন favour চান তিনি কিন্তু সেটি সানন্দে তা করবেন।
এক্ষেত্রে আমার একটা suggestion হল আপনি কিন্তু গিফট করার সময় পরিবর্তে কি পাবেন তার এক্সপেক্টেশন রাখবেন না।
যেমন ভাবে আপনি কাউকে কোন উপহার দেওয়ার সময় ভাবেন না তার পরিবর্তে আপনি কি পাবেন তেমনি এক্ষেত্রেও কোনও এক্সপেক্টেশন না রেখেই gift করুন!
কারন আপনি কাউকে ভ্যালুয়েবল কিছু গিফট করলে আপনার reciprocal opportunity অর্থাৎ ভবিষ্যতে কিছু ফিরে পাওয়ার সম্ভাবনা automaticallyই বেড়ে যাবে।
আমি ইউটিউব ভিডিওর মাধ্যমে চেষ্টা করি ভ্যালুয়েবল নলেজ এবং কনটেন্ট মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়ার এবং তার বিনিময় যদি আমি বলি যে আপনার এই ভিডিওটি ভালো লাগলে আপনি অন্যদের সাথে শেয়ার করুন তখন কিন্তু তারা সানন্দে আমার ভিডিওটি শেয়ার করেন।
এই পদ্ধতি আপনি কিন্তু অফলাইনেও ব্যবহার করতে পারেন। আপনার প্রোডাক্টের যদি কোন স্যাম্পল ছোট প্রোডাক্ট থাকে তাহলে আপনার পরিচিত মানুষের মধ্যে বা প্রস্পেক্টদের সেই স্যাম্পল প্রোডাক্ট ব্যবহার করতে দিন ,গিফট করুন ।
আগামী দিনে যদি তাদের প্রোডাক্টটি পছন্দ হয় তাদের কাছে আপনার বড় প্যাক প্রোডাক্ট পৌঁছে দেওয়া বা সেল করা অনেক সহজ হয়ে যাবে।
অনেক বড় বড় কোম্পানি কে দেখে থাকবেন এই টিপসটি ব্যাবহার করতে। যদি আপনার বাড়িতে সিইএসসির (CESC) ইলেকট্রিকের বিল আসে খেয়াল করে থাকবেন মাঝে মধ্যেই আপনার বিলের সাথে কোন তেল, শ্যাম্পু বা ক্রিম এর স্যাম্পেল ছোট প্যাকেট attach করা থাকে।
দ্বিতীয় সূত্র : Arouse Curiosity:
Curiosity is a powerful motivator.এই সাইকোলজিকাল trigger টি ব্যবহার করে আপনি কিন্তু আপনার মার্কেটিং এর কাজটি আরো একটু সহজ করে নিতে পারেন।
যদি আপনি সঠিকভাবে curiosity create করতে পারেন তবে হয়তো দেখবেন অনেক ক্ষেত্রে আপনার যিনি prospect উনি বারংবার আপনার offer এর ব্যাপারে আপনাকেই জিজ্ঞাসা করে চলেছেন। অর্থাৎ আপনার জানানোর থেকে তার জানার ইচ্ছা বেশি হয়ে গেছে।
অনেক কোম্পানি তাদের প্রডাক্ট লঞ্চ এর আগে এই tricks টি ব্যবহার করে থাকেন। প্রডাক্ট লঞ্চ এর কিছুদিন আগে থেকেই তারা নানা রকম আকর্ষনীয় advertisement পেপার পাবলিশ করতে থাকেন যাতে ওই প্রোডাক্ট সম্বন্ধে মানুষের মধ্যে একটা আগ্রহ জন্মায়।
আপনি আপনার ব্যবসার ক্ষেত্রেও এই পদ্ধতি ব্যবহার করতে পারেন !
যদি আপনি কাউকে বলেন খুব শিগগিরই আমি একটা ভালো খবর তোমাকে দিতে চলেছি বা খুব শীঘ্র আমি তোমাকে একটা খবর দেব যাতে তোমার লাভ হবে তাহলে তার মধ্যে একটা কিউরিওসিটি গ্রো করবে এবং আপনি যখন কিছুদিন অন্তত Curiosity তার মধ্যে বজায় রাখতে পারবেন তখন দেখবেন আপনি যখন তাকে আপনার প্রোডাক্ট সার্ভিস বা অপরচুনিটির কথা বলছেন তিনি সানন্দে আপনার প্রস্তাব গ্রহণ করছেন কারণ এখন
আগ্রহটা তিনি দেখিয়েছেন আপনি নন।
তৃতীয় সূত্র: Be Specific:
মানুষ স্বভাবগত ভাবে একটু সন্দেহ প্রবন। নানা বিধ কারণে এবং নানা মিথ্যে প্রতিশ্রুতির জন্য তাদের মধ্যে কোন কিছুকে সহজে বিশ্বাস না করার একটা প্রবণতা কাজ করে । সেই কারণেই আপনার প্রোডাক্ট এর উপযোগিতা বোঝাতে যে উদাহরণ বা টেস্টিমোনিয়াল আপনি ব্যবহার করছেন খেয়াল রাখবেন তা যেন যতটা সম্ভব specific হয়!
ধরুন আপনার প্রোডাক্ট হলো কোন ওয়েট লস ম্যানেজমেন্ট প্রোগ্রাম। আপনি যখন কাউকে বলবেন যে আমার প্রোডাক্ট ইউজ করে অমুক ব্যক্তি কুড়ি কেজি ওজন কম করেছেন তার বদলে আপনি যদি বলেন আমার প্রোডাক্ট ব্যবহার করে অমুক ব্যক্তি 17 কেজি 500 গ্রাম ওজন কম করেছেন তবে তা হবে স্পেসিফিক এবং অনেক বেশি বিশ্বাসযোগ্য ।
Wight loss in one month or wight loss in 31 day ! কোনটা better?
এক মাস আর 31 দিন দুটোর মানে কিন্তু almost same. কিন্তু দিন সংখ্যাটা অনেক স্পেসিফিক। মানুষের সাইকোলজিকাল গঠনে দিনের সংখ্যাটাই বেশি বিশ্বাসযোগ্য লাগবে এবং তারা আপনার ডাকে বেশী সাড়া দেবে।
So, be specific as much as possible.
চতুর্থ সূত্র: Handle Objection:
মার্কেটিং বা সেলস এর সাথে অবজেকশন কথাটি ওতপ্রোতভাবে জড়িত। আপনি আপনার প্রোডাক্ট বা সার্ভিস কে নিখুঁত করার যতই চেষ্টা করুন মানুষের কমন সাইকোলজিকাল নেচার হল অনেক ক্ষেত্রেই তারা কোন একটা objection করবেনই। অবশ্যই সবাই নন, কিন্তু অনেকে তো বটেই।
আপনাকে যেটা করতে হবে সেটা হলো আপনাকে আপনার এই অবজেকশন হান্ডলিং এর মেথডস এর সম্বন্ধে ওয়াকিবহাল থাকতে হবে এবং উত্তর সহকারে প্রস্তুত থাকতে হবে।
একটি উদাহরণ দিলে বিষয়টা পরিষ্কার হতে পারে ।
ধরুন আপনি একটি প্রোডাক্ট সেল করছেন যা কোয়ালিটি গত ভাবে আপনার competitor এর থেকে অনেক বেশি উন্নত এবং ভালো ।স্বাভাবিকভাবেই আপনার প্রোডাক্টের দাম ও একটু বেশী । আমরা ভারতীয়রা একটু বেশি প্রাইস concious. কিছু মানুষ বলবেই আপনার প্রোডাক্ট এর দাম বেশি । তারা হয়তো প্যারালাল অন্য
প্রোডাক্ট এর দাম এর সাথে বা আপনার competitor এর প্রোডাক্ট এর দাম এর সাথে আপনার দামের তুলনাও টানবে।
আপনাকে তখন তাকে বোঝাতে হবে কেন আপনার price বেশী । আপনি যখনই তাকে price justify করবেন, explain করতে পারবেন আপনার কাস্টমার বা ক্লায়েন্ট আলটিমেটলি লাভবান হচ্ছেন তখন কিন্তু আপনার sales বা বিক্রি কোনও সমস্যাই হবে না।
পঞ্চম সূত্র: Build Credibility:
আপনাকে আপনার ক্লায়েন্টের কাছে বা প্রস্পেক্ট এর কাছে প্রমাণ করতে হবে কেন তিনি আপনার কথা শুনবেন।
নিজের ক্রেডিবিলিটি বানানোর সহজ রাস্তা হচ্ছে নিজের ব্র্যান্ড বানানো এই নিজের ব্র্যান্ড ক্রিয়েট করা অনলাইন ইন্টারনেটের মাধ্যমে অনেকটাই সহজ এখন।
যদি আপনি জানতে চান কিভাবে নিজের ক্রেডিবিলিটি ব্র্যান্ড ক্রিয়েট করবেন তবে আপনি আমাদের হোয়াটসঅ্যাপ নাম্বারে আপনার প্রয়োজনীয়তার কথা আপনার ব্যবসার কথা আপনার নাম সহকারে লিখে পাঠান আমরা আপনাকে সাহায্য করবো আপনার ব্র্যান্ড বা ক্রেডিবিলিটি ক্রিয়েট এর ক্ষেত্রে। আমরা অসংখ্য মানুষ কে ইতিমধ্যে এ ব্যাপারে সাহায্য করেছি। সাধারণ সাধারণ মানুষও brand বা ক্রেডিবিলিটি তৈরি করে ফেলেছে আমাদের শেখানো পদ্ধতি ব্যবহার করে।